স্বামীর সন্তুষ্টি ছাড়া স্ত্রী জান্নাতে যেতে পারবে না।
স্বামীর খেদমত করে স্বামীকে খুশি করা ব্যতীত কোন স্ত্রী জান্নাত লাভ করতে পারবে না। স্বামীকে অসন্তুষ্ট রেখে কোন নারী আল্লাহকে সন্তুষ্ট করতে পারবে না। নিম্নে এ সম্পর্কে কয়েকটি হাদীস বর্ণনা করা হলো।
★তিরমিযী শরীফে আছে, হযরত উম্মে সালমা (রাযিঃ) বর্ণনা করেন। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেনঃ যে মহিলা এমন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করবে যে, তার স্বামী তার প্রতি সন্তুষ্ট, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
________[তিরমিযী শরীফ, হাদীস নং-১১৬১]________
★রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মিরাজের রাতে জাহান্নামে এক মহিলাকে দেখলেন যে, তাকে তার জিহবার দ্বারা ঝুলন্ত অবস্থায় রাখা হয়েছে (অর্থাৎ তার জিহবা টেনে বের করে, সে জিহবার সাথে বেঁধে তাকে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে) তার সম্পর্কে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জিবরাঈল (আঃ) কে জিজ্ঞাসা করলেন।
এ মহিলাকে কী কারণে এ শাস্তি দেওয়া হচ্ছে? জিবরাঈল (আঃ) বললেন, এই মহিলাটি তার স্বামীর সাথে অশ্লীল ভাষায় কথা বলতো এবং সে তার স্বামীকে কষ্ট দিতো।
★অন্য এক হাদীসে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেনঃ
যখনই কোন স্ত্রী লোক দুনিয়াতে তার স্বামীকে কষ্ট দেয়, তখনই জান্নাতের ওই স্বামীর জন্য নির্ধারিত হুর বলতে থাকেন, হে নারী| তুমি তাকে কষ্ট দিও না। আল্লাহ তোমাকে ধ্বংস করুক| তিনি তো তোমার কাছে (কয়েক দিনের) মেহমান। অচিরেই তিনি তোমাকে ছেড়ে আমাদের কাছে চলে আসবেন।
_______[তিরমিযী শরীফ, হাদীস নং-১১৭৪]_________
★এক হাদীসে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেনঃ
যখন কোন স্বামী তার স্ত্রীকে বিছানায় ডাকে। কিন্তু সে আসে না এবং স্বামী তার প্রতি অসন্তুষ্ট অবস্থায় রাত কাটায়, ওই স্ত্রীর প্রতি সকাল পর্যন্ত ফেরেশতারা অভিশাপ করতে থাকে। এই হাদীসটি অন্য এক বর্ণনায় এসেছে, যে স্ত্রী তার স্বামীর বিছানা পরিত্যাগ করে রাত কাটায়, ফেরেশতাগণ সকাল পর্যন্ত তাকে অভিশাপ দিতে থাকে।
★আরেক হাদীসে আছে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেনঃ
সেই সত্তার কসম, যার হাতে আমার জান, যদি কোনো ব্যক্তি তার স্ত্রীকে তার বিছানায় ডাকে আর স্ত্রী আসতে অস্বীকার করে। তাহলে এ অবস্থা থেকে শুরু করে যখন পর্যন্ত স্বামী তার ওপর খুশি না হয় ততোক্ষণ পর্যন্ত আসমানে যিনি আছেন (অর্থাৎ আল্লাহ তায়ালা) তার প্রতি অসন্তুষ্ট থাকেন।’ এ সব হাদীস থেকে স্পষ্ট বুঝা যায় স্বামীকে সন্তুষ্ট করা ব্যতীত আল্লাহকে সন্তুষ্ট করা যায় না।
★নাসায়ী শরীফের এক হাদীসে এসেছে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেনঃ তোমাদের ওই সব নারীগণও জান্নাতী। যারা অধিক পরিমাণে সন্তান জন্ম দেয় ও অধিক পরিমাণে ভালোবাসে। স্বামীর রাগান্বিত অবস্থায় বা নিজের রাগের অবস্থায় স্বামীর কাছে এসে স্বামীর হাতে হাত রেখে বলে, আমি নিদ্রার স্বাদ গ্রহণ করছি না, যতক্ষণ না আপনি আমার প্রতি সন্তুষ্ট হন। এভাবে সে স্বামীকে সন্তুষ্ট করে নেয়।
★তিরমিযী শরীফে আছে, হযরত উম্মে সালমা (রাযিঃ) বর্ণনা করেন। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেনঃ যে মহিলা এমন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করবে যে, তার স্বামী তার প্রতি সন্তুষ্ট, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
________[তিরমিযী শরীফ, হাদীস নং-১১৬১]________
★রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মিরাজের রাতে জাহান্নামে এক মহিলাকে দেখলেন যে, তাকে তার জিহবার দ্বারা ঝুলন্ত অবস্থায় রাখা হয়েছে (অর্থাৎ তার জিহবা টেনে বের করে, সে জিহবার সাথে বেঁধে তাকে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে) তার সম্পর্কে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জিবরাঈল (আঃ) কে জিজ্ঞাসা করলেন।
এ মহিলাকে কী কারণে এ শাস্তি দেওয়া হচ্ছে? জিবরাঈল (আঃ) বললেন, এই মহিলাটি তার স্বামীর সাথে অশ্লীল ভাষায় কথা বলতো এবং সে তার স্বামীকে কষ্ট দিতো।
★অন্য এক হাদীসে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেনঃ
যখনই কোন স্ত্রী লোক দুনিয়াতে তার স্বামীকে কষ্ট দেয়, তখনই জান্নাতের ওই স্বামীর জন্য নির্ধারিত হুর বলতে থাকেন, হে নারী| তুমি তাকে কষ্ট দিও না। আল্লাহ তোমাকে ধ্বংস করুক| তিনি তো তোমার কাছে (কয়েক দিনের) মেহমান। অচিরেই তিনি তোমাকে ছেড়ে আমাদের কাছে চলে আসবেন।
_______[তিরমিযী শরীফ, হাদীস নং-১১৭৪]_________
★এক হাদীসে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেনঃ
যখন কোন স্বামী তার স্ত্রীকে বিছানায় ডাকে। কিন্তু সে আসে না এবং স্বামী তার প্রতি অসন্তুষ্ট অবস্থায় রাত কাটায়, ওই স্ত্রীর প্রতি সকাল পর্যন্ত ফেরেশতারা অভিশাপ করতে থাকে। এই হাদীসটি অন্য এক বর্ণনায় এসেছে, যে স্ত্রী তার স্বামীর বিছানা পরিত্যাগ করে রাত কাটায়, ফেরেশতাগণ সকাল পর্যন্ত তাকে অভিশাপ দিতে থাকে।
★আরেক হাদীসে আছে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেনঃ
সেই সত্তার কসম, যার হাতে আমার জান, যদি কোনো ব্যক্তি তার স্ত্রীকে তার বিছানায় ডাকে আর স্ত্রী আসতে অস্বীকার করে। তাহলে এ অবস্থা থেকে শুরু করে যখন পর্যন্ত স্বামী তার ওপর খুশি না হয় ততোক্ষণ পর্যন্ত আসমানে যিনি আছেন (অর্থাৎ আল্লাহ তায়ালা) তার প্রতি অসন্তুষ্ট থাকেন।’ এ সব হাদীস থেকে স্পষ্ট বুঝা যায় স্বামীকে সন্তুষ্ট করা ব্যতীত আল্লাহকে সন্তুষ্ট করা যায় না।
★নাসায়ী শরীফের এক হাদীসে এসেছে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেনঃ তোমাদের ওই সব নারীগণও জান্নাতী। যারা অধিক পরিমাণে সন্তান জন্ম দেয় ও অধিক পরিমাণে ভালোবাসে। স্বামীর রাগান্বিত অবস্থায় বা নিজের রাগের অবস্থায় স্বামীর কাছে এসে স্বামীর হাতে হাত রেখে বলে, আমি নিদ্রার স্বাদ গ্রহণ করছি না, যতক্ষণ না আপনি আমার প্রতি সন্তুষ্ট হন। এভাবে সে স্বামীকে সন্তুষ্ট করে নেয়।